উপস্থাপনা :
বিজ্ঞানের বিস্ময়কর অগ্রযাত্রায় সর্বশেষ চমকটি হচ্ছে কম্পিউটার। ছোট্ট একটি যন্ত্রের এত বহুমাত্রিক কর্মক্ষমতা অন্য কোন যন্ত্রের নেই । কম্পিউটার তার বর্ধিষ্ণু কর্মক্ষমতার দ্বারা মানুষের প্রতিটি প্রয়োজন পূরণ করছে। মানবজীবন আস্তে আস্তে কম্পিউটার বলয়ে বন্দী হয়ে পড়ছে। বিংশ শতাব্দীর সভ্যতাকে কম্পিউটার সভ্যতা বললেও অত্যুক্তি হবে না।
কম্পিউটার শব্দের অর্থ :
'Computer' শব্দটি ল্যাটিন ভাষাজাত। যার অর্থ 'গণনা'। অক্সফোর্ড অবিধানে কম্পিউটার শব্দের অর্থ করা হয়েছে ‘গণকযন্ত্র' । তবে বাংলায় কম্পিউটার-এর যথার্থ প্রতিশব্দ খুঁজে পাওয়া দুরূহ। কেননা কম্পিউটার-এর কর্ম পরিধি এখন এতই বিস্তৃত যে, ‘গণকযন্ত্র' বললে তার যথার্থ অর্থ প্রকাশ পায় না । আসলে কম্পিউটার এক ধরনের সবজান্তা যন্ত্র বিশেষ ।
কম্পিউটারের জন্ম :
১৮৩৩ সালে বৈজ্ঞানিক চার্লস ব্যাবেজ এর মাথায় কম্পিউটারের ধারণা আসে। ব্যাবেজের এই পরিকল্পনা রূপায়িত হতে প্রায় এক শতাব্দী সময় লেগে যায় । ব্যাবেজের আগে ও পরে যে ধরনের গণকযন্ত্র প্রচলিত ছিল সেগুলো স্বয়ংক্রিয় ছিল না । ১৯৪৬ সালে প্রথম স্বয়ংক্রিয় ইলেকট্রনিক কম্পিউটার তৈরি করা হয় ।
আরও পড়ুন :- মানব কল্যাণে বিজ্ঞান অথবা বিজ্ঞানের জয়যাত্রা - রচনা | PDF
কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য :
কম্পিউটার-এর নিজস্ব স্মৃতি ভাণ্ডার আছে। স্মৃতি ভাণ্ডারে কম্পিউটার সমস্ত কাজের সঠিক তথ্য জমা রাখে। কম্পিউটার সঠিকভাবে কাজ সমাধান করার জন্য চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যেমন- ১. দ্রুত গণনা করার ক্ষমতা, ২. ভ্রমণ শূন্যতা, ৩. বিপুল তথ্য সংঘবদ্ধ করার ক্ষমতা এবং ৪. তথ্য প্রোগ্রাম অনুযায়ী কাজ করার ক্ষমতা ।
কম্পিউটারের অবদান :
কম্পিউটারের ব্যবহার :
সীমাবদ্ধতা :
কম্পিউটারের বিস্ময় :
উপসংহার :
আপনার পছন্দ হতে পারে এমন আরও পোস্টের তালিকা