সূচনা :
‘বনভোজন’ কথাটির অর্থ বনে গিয়ে ভোজন। বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের লোকজন মিলে কোনো বন বা মনোরম স্থানে যে ভোজনের আয়োজন করা হয়, তা-ই বনভোজন ।
উদ্যোগ গ্রহণ :
বর্ণনা :
সবাই আলোচনা করে বনভোজনের তারিখ ঠিক করা হলো। স্থির হলো, কুমিল্লার বিখ্যাত প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান ময়নামতি যাওয়া হবে। যাত্রা শুরু হলো সকাল ৭টায়। ছাত্র-শিক্ষক সবার চোখে মুখে আনন্দের ঝিলিক। রাস্তার দু-ধারের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখে আমরা খুবই আনন্দ পাচ্ছিলাম ।
আরও পড়ুন :- আমার জীবনের লক্ষ্য – রচনা [ class 2, 3, 4, 5 ]
পিকনিক স্পটে পৌঁছতে সাড়ে নয়টা বেজে গেল। অল্পক্ষণের মধ্যেই সবার সহযোগিতায় রান্না শুরু হলো। রান্নার ফাকে আমরা নাচ, গান, কবিতা আবৃত্তিতে মেতে উঠলাম। রান্নার পর সবাই হইচই করে খুশি মনে খেয়ে নিলাম।
ঘরে ফেরা :
উপসংহার :
বনভোজন যেমন আনন্দ দেয়, তেমনই বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে গিয়ে শিক্ষা ও অভিজ্ঞতাও মেলে ।