বিজয় দিবস রচনা - ১০০ শব্দ
সূচনা
বাঙালির জাতীয় জীবনে বিজয় দিবস হিসেবে ১৬ই ডিসেম্বর গৌরবজনক দিন । আমাদের স্বাধীনতার চূড়ান্ত অর্জন বিজয় দিবস।
বিজয় দিবস
দীর্ঘ নয় মাস ধরে মুক্তিসংগ্রাম চলে। অতঃপর ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর তারিখে ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সৈন্য আত্মসমর্পণ করে। এভাবেই আমাদের পূর্ণ বিজয় লাভ হয়।
তাৎপর্য
আমাদের জাতীয় জীবনে এই বিজয় দিবসের বিশেষ তাৎপর্য আছে। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত- এই বিজয় এনেছে বলে আমাদের জাতীয় জীবনে এর মর্যাদা কম নয়। বীর জাতি হিসেবে আমাদের পরিচয় এই বিজয়ের ফল। তাই বিজয় দিবসের মূল্য অপরিসীম।
আরও পড়ুন :- স্বাধীনতা দিবস - রচনা ১০০, ২০০ এবং ৫০০ শব্দ
আমার করণীয়
বিজয় দিবসে আমার কিছু করণীয় রয়েছে। যেমন- শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানো, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে কাজ করা, বিজয় দিবসের আলোচনা সভা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা ইত্যাদি।
উপসংহার
১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয়ের দিন, আমাদের সাফল্যের দিন। ত্রিশ লক্ষ শহিদের জীবনের বিনিময়ে অর্জিত এ বিজয় আমাদের কাছে খুবই গৌরব ও সম্মানের।
বিজয় দিবস রচনা - ২০০ শব্দ
ভূমিকা
জাতীয় জীবনে এক একটি ঘটনা বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। সে ঘটনার স্মৃতি নিয়ে এক একটি দিন বিশেষ মর্যাদা পায়। আমাদের জাতীয় জীবনে বিজয় দিবস এমনি অর্থবহ এবং বিশেষ মর্যাদার অধিকারী।
স্বাধীনতা সংগ্রামের পটভূমি
২৫ মার্চের রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আক্রমণের প্রতিরোধ করতে যেয়ে এ স্বাধীনতা সংগ্রামের শুরু। তবে সংগ্রামের সূত্রপাত হয়েছিল অনেক আগে। ১৯৫২ সালের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে যে বাঙালির জাতীয়তাবোধের সূচনা হয় তা-ই স্বাধীনতা আন্দোলনের পথ নির্দেশ করেছিল।
পশ্চিমা শাসক গোষ্ঠীর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক শোষণ ও বঞ্চনা এদেশের গণজীবনকে করে তুলেছিল জর্জরিত ও বিড়ম্বিত। পাকিস্তানি শাসক চক্রের বৈষম্য নীতি ছিল এ আন্দোলনের মূল কারণ।
মুক্তি-মাতাল মুক্তি বাহিনী
২৫ মার্চের বিভীষিকাময় রাতের পর বাঙালিরা নিতে থাকে প্রস্তুতি। তারা গঠন করে মুক্তিবাহিনী, নেয় সামরিক প্রশিক্ষণ। বিদ্রোহে ফেটে পড়ে এ দেশের যুব সমাজ। ঝাঁপিয়ে পড়ে মরণ-পণ সংগ্রামে। মুক্তিবাহিনী সক্রিয় হয়ে ওঠে দেশের আনাচে-কানাচে।
আরও পড়ুন :- ২১শে ফেব্রুয়ারি/আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা- ১০০,২০০, ৩০০ শব্দ
অবশেষে শত্রুশক্তির পতন ঘটলো বহু ত্যাগের বিনিময়ে। মৃত্যুর স্তূপে ফুটে ওঠেলো একটি রক্ত গোলাপ— স্বাধীনতা ৷ সবুজের বুকে রক্তের আল্পনা আঁকা একটি চিত্র সেদিন ঠাঁই পেল বিশ্বের মানচিত্রে।
তাৎপর্য
আমাদের জাতীয় জীবনে এই বিজয় দিবসের বিশেষ তাৎপর্য আছে। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত- এই বিজয় এনেছে বলে আমাদের জাতীয় জীবনে এর মর্যাদা কম নয়। বীর জাতি হিসেবে আমাদের পরিচয় এই বিজয়ের ফল। একদিন নির্যাতিত বাঙালি প্রতিজ্ঞা করেছিল—
এই বাংলায়
তোমাকে আসতেই হবে হে স্বাধীনতা।
বিজয় দিবস আমাদের বহু ত্যাগ ও সাধনার স্বাধীনতা নিয়ে এসেছে। তাই বিজয় দিবসের মূল্য অপরিসীম।
উপসংহার
আমরা যদি আমাদের দেশকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে পারি, যদি আমরা সকল মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারি তবেই এই মহান বিজয় সফল হয়ে ওঠবে। প্রতি বছর এই বিজয় দিবস খুবই আনন্দের সাথে পালিত হয় ৷
বিজয় দিবস রচনা - ৩০০ শব্দ
ভূমিকা
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের মধ্যরাত থেকে শুরু হয়ে দীর্ঘ নয় মাস ধরে চলে এ দেশের মুক্তিযুদ্ধ। যুদ্ধ শেষ হয় ১৬ ডিসেম্বরে। মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জিত হয় এই দিনে। তাই প্রতি বছর এই দিনটি যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় উৎসব হিসেবে পালিত হয় ।
স্বাধীনতা সংগ্রাম
এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেন ছাত্র, শিক্ষক, ক্ষেত-মজুর, ই.পি.আর সহ এদেশের আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা। প্রায় ১ কোটি লোক ভারতে আশ্রয় নেয়। দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করার পর ভারতীয় মিত্র বাহিনীর সহায়তায় ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় আসে।
৯৩ হাজার পাকিস্তানি সৈন্য বাংলার মাটিতে আত্মসমর্পণ করে। শত্রুমুক্ত হয় আমাদের এ বাংলাদেশ। প্রায় ৩০ লক্ষ শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় এদেশের প্রাণপ্রিয় স্বাধীনতা। ১৬ই ডিসেম্বরকে ঘোষণা করা হয় বিজয় দিবস হিসেবে। দিনটি সরকারি ছুটির দিন।
দিবসের কর্মকান্ড
দিবসটির সূচনা হয় একুশবার তোপধ্বনির মাধ্যমে। ভোর বেলা থেকেই সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে লাখ লাখ মানুষের সমাগম হয়। সবাই মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদদের প্রতি সম্মান জানাতে সেখানে সমবেত হয়। প্রতিটি বাড়ি, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। রাস্তাঘাট বর্ণাঢ্য সাজে সাজানো হয়।
আরও পড়ুন :- আমাদের মুক্তিযুদ্ধ রচনা- ২০০ শব্দ [৩য়, ৪র্থ এবং ৫ম শ্রেণি ]
সন্ধ্যাবেলায় বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনায় আলোকসজ্জা করা হয়। বেতার ও টেলিভিশন বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করে। পত্রপত্রিকাগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র ও সাময়িকী প্রচার করে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে আগত ছাত্রছাত্রীরা জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণ করে। তারা এ সময় বিভিন্ন ধরনের শারীরিক কসরৎ প্রদর্শন করে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে অংশগ্রহণকারীদের অভিবাদন গ্রহণ করেন এবং শারীরিক কসরৎসহ বিভিন্ন খেলাধুলা উপভোগ করেন। এ দিনে মসজিদে মসজিদে মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহিদদের জন্য মিলাদ ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়েও একইভাবে শহিদদের বিদেহী আত্মার উদ্দেশ্যে শান্তি কামনা করে প্রার্থনা করা হয়। দেশের সকল শিশুসদন, জেলখানা, হাসপাতাল ও ভবঘুরে কেন্দ্রে এ দিনে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়। দেশের বিভিন্ন স্থানে, পাড়ায়-মহল্লায় সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উপসংহার
আজ বিশ্ব মানচিত্রে সূচিত হয়েছে স্বাধীন বাংলাদেশের। দিনটি আনন্দের ও গৌরবের দিন। জাতীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত সবচেয়ে বর্ণাঢ্য এই দিনে সবাই মিলে আমরা দেশকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার দৃপ্ত শপথ নেই।
বিজয় দিবস রচনা - ৫০০ শব্দ
উপস্থাপনা
১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে বাংলার যে স্বাধীনতা সূর্য অস্তমিত হয়েছিল, তা বহু আন্দোলন সংগ্রাম ও ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে পাকিস্তান রাষ্ট্র নামে ১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট পুনরুদিত হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে - পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর অন্যায় শাসন ও শোষণ পাকিস্তানের এ অঞ্চলের মানুষকে পুনরায় স্বাধীনতা আন্দোলনমুখী করে তোলে। যুদ্ধশেষে ১৬ই ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। ফলে এ দিবসটি আমাদের বিজয় দিবস ।
বিজয় দিবসের প্রেক্ষাপট
১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে পাকিস্তান রাষ্ট্র। বর্তমান বাংলাদেশ পূর্ব পাকিস্তান নামে তখন উক্ত রাষ্ট্রের একটি প্রদেশ ছিল। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ছিল পশ্চিম পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দ। তাদের দুঃশাসন ও অর্থনৈতিক শোষণে এদেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে।
১৯৭০ সালের নির্বাচনে পূর্ব-পাকিস্তানে আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করলেও তাদের নিকট শাসনভার না দিয়ে চালাতে থাকে ষড়যন্ত্র। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে
'এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম' বলে জাতিকে মুক্তির সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান। সারা বাংলায় শুরু হয় তুমুল আন্দোলন। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাক সেনাবাহিনী এদেশের মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ব্যাপক গণহত্যা চালায় ।
আরও পড়ুন :- জাতীয় দিবস : বাংলা প্রবন্ধ রচনা
একই রাতে তারা বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডিস্থ বাসভবনে হামলা চালায়। কিন্তু গ্রেফতারের আগেই ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। দীর্ঘ নয় মাস মুক্তিযুদ্ধ চলে। অবশেষে ১৬ই ডিসেম্বর পাক সেনাবাহিনীর প্রধান আত্মসমর্পণ করলে এদেশের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। এ কারণে ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস।
বিজয়ের সেই পরিবেশ
ঢাকায় ১৬ই ডিসেম্বর পাকবাহিনী আত্মসমর্পণের ঘোষণা দেয়। আত্মসমর্পণের দৃশ্য দেখার উদ্দেশে হাজার হাজার নারী-পুরুষ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে এগিয়ে আসতে থাকে। জনপদে কোথাও তিলমাত্র ঠাঁই নেই । মৃদু চলার গতিতে আনন্দের আতিশয্যে তারা আকাশ-বাতাস মুখরিত করে তোলে।
তাদের হৃদয়ভরা আবেগ প্রকাশ পাচ্ছিল। আজ জাগ্রত জনতার বিজয় দিবস। আজ নব উদ্যমের জোয়ার এসেছে বাংলাদেশের ঘরে ঘরে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহর খুশিতে যেন ফেটে পড়ে। সমগ্র ঘরবাড়ি, দালান-কোঠার শীর্ষদেশে শোভা পায় রক্তরঙিন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ৷
আত্মসমর্পণ
বাংলাদেশ সময় বিকাল ৫টায় আত্মসমর্পণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনীর যৌথ কমান্ডের কাছে পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করে। পাক বাহিনীর অধিনায়ক লে. জে. নিয়াজী, রাও ফরমান আলী ও তিরানব্বই হাজার সৈন্যের নিয়মিত বাহিনী যুদ্ধবন্দি হয়। তাদেরকে বন্দি শিবিরে নিয়ে যাওয়ার হুকুম দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন :- মে দিবস - বাংলা প্রবন্ধ রচনা
বিজয় দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
স্বাধীনতা যুদ্ধের নয় মাসে প্রায় ত্রিশ লাখ মানুষ শাহাদাত বরণ করেছে। তাদের এই আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা অর্জন করেছি আমাদের মহান স্বাধীনতা। আমরা সেই শহিদদের কাছে চিরঋণী। আমাদের সব কর্ম ও উন্নয়ন চেতনার মূলে রয়েছে শহিদদের আত্মত্যাগ । তাঁরাই আমাদের অহংকার, আমাদের গৌরব।
বিজয় দিবসের উৎসব
১৬ই ডিসেম্বর ভোরে সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিবসটির শুভ সূচনা হয়। বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ মহাসমারোহে বিজয় দিবস পালন করে। ১৫ই ডিসেম্বর রাত থেকেই বিজয় দিবস উদ্যাপনের প্রস্তুতি চলে। দেশের সমস্ত স্কুল-কলেজ, ঘর-বাড়ি, দোকানপাট, রিক্সা-গাড়ি ইত্যাদিতে শোভা পায় লাল-সবুজ পতাকা।
স্কুল-কলেজ কিংবা রাস্তায় রাস্তায় আয়োজন করা হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের। কোথাও কোথাও বসে বিজয় মেলা। সরকারিভাবে এদিনটি বেশ জাঁকজমকভাবে পালন করা হয়। ঢাকার জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে বাংলাদেশ সামরিক ও প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যগণ কুচকাওয়াজ প্রদর্শন করেন। পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয় বিশেষ ক্রোড়পত্র।
বেতার ও টেলিভিশনে প্রচারিত হয় বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদদের আত্মার শান্তি ও দেশের কল্যাণ কামনায় প্রার্থনা করা হয়। শহরে সন্ধ্যায় আয়োজন করা হয় বিশেষ আলোকসজ্জার। সমগ্র দেশ জুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশে বিজয় দিবস পালিত হয়।
উপসংহার
অবশেষে এক জাতির উত্থান আর অন্য জাতির ভাগ্য বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে আত্মপ্রকাশ করে ১৬ই ডিসেম্বর। ১৬ই ডিসেম্বর আজ আমাদের জাতীয় জীবনে অমূল্য মর্যাদার আসনে সমাসীন। প্রতি বছর নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আমরা ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস হিসেবে পালন করে থাকি।
আপনার পছন্দ হতে পারে এমন আরও পোস্টের তালিকা