চিংড়ির অর্থনৈতিক গুরুত্ব
চিংড়ির অর্থনৈতিক গুরুত্ব নিম্নরূপ :
- চিংড়ি একটা সুস্বাদু আমিষ জাতীয় খাদ্য।
- চিংড়ি চাষের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন করা যায়।
- চিংড়ি চাষের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যায় ।
- মিঠাপানিতে তুলনামূলকভাবে কম খরচে চিংড়ি চাষ করে প্রচুর লাভবান হওয়া যায় ।
- সর্বোপরি, সুপরিকল্পিতভাবে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে চিংড়ি চাষ অত্যন্ত লাভজনক ।
গলদা চিংড়ি ও বাগদা চিংড়ির পার্থক্য
গলদা চিংড়ি | বাগদা চিংড়ি |
---|---|
১। প্রধানত মিঠাপানির চিংড়ি, তবে অল্প লোনা পানিতেও পাওয়া যায় । | ১। প্রধানত সামুদ্রিক তথা লোনা পানির চিংড়ি, তবে প্রজনন ঋততে অল্প লোনা পানিতে আসে । |
২। এদের দেহের বর্ণ স্বচ্ছ, সাদাটে বা নীলাভ । | ২। এদের দেহ বাঘের মত লালচে বাদামি, আড়াআড়ি ডোরা থাকে । |
৩। এদের দেহ প্রস্থচ্ছেদ কিছুটা গোলাকার । | ৩। দেহ পার্শ্বীয়ভাবে চ্যাপ্টা। |
৪। এদের দেহকে সম্পূর্ণ বাঁকানো যায়। | ৪। এদের দেহকে সম্পূর্ণভাবে বাঁকানো যায় না । |
৫। চলন পদের প্রথম দুই জোড়ায় চিমটা থাকে । | ৫। চলন পদের প্রথম তিন জোড়ায় চিমটা থাকে । |