সকল কারকে শূন্য বিভক্তির প্রয়োগ :
ক. কর্তৃকারকে : রহিম বাড়ি যায়।
খ. কর্মকারকে : ডাক্তার ডাক।
গ. করণ কারকে : ঘোড়াকে চাবুক মার ।
ঘ. সম্প্রদান কারকে : ভিক্ষা দাও, দুয়ারে ভিখারী।
ঙ. অপাদান কারকে : গাড়ি স্টেশন ছাড়ে।
চ. অধিকরণ কারকে : সারারাত বৃষ্টি হয়েছে ।
সকল কারকে সপ্তমী বা ‘এ’ বিভক্তির প্রয়োগ :
ক. কর্তৃকারকে : পাগলে কী না বলে ।
খ. কর্মকারকে : এ অধীনে দায়িত্বভার অর্পণ করুন।
গ. করণ কারকে : এ কলমে ভাল লেখা হয় না।
ঘ. সম্প্রদান কারকে : দীনে দয়া কর ।
ঙ. অপাদান কারকে : “আমি কি ডরাই সখি ভিখারী রাঘবে?’
চ. অধিকরণ কারকে : এ দেহে প্রাণ নেই ।
আরো জানো : বিভক্তি কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি। চেনার সহজ উপায়
সকল কারকে ‘কে’ বিভক্তির প্রয়োগ :
ক. কর্তৃকারকে : অবশেষে হালিমাকে আসতে হল ।
খ. কর্মকারকে : আমাকে বুঝতে চেষ্টা কর।
গ. করণ কারকে : তোমাকে দিয়ে দ্রুত কোন কাজ হয় না ।
ঘ. সম্প্রদান কারকে : অসহায়কে সাহায্য কর ।
ঙ. অপাদান কারকে : আমি তোমাকে ভয় পাই ।
চ. অধিকরণ কারকে : বেলা যে পড়ে এল জলকে চল।
সকল কারকে ষষ্ঠী বা “র’/’এর’ বিভক্তির প্রয়োগ :
ক. কর্তৃকারকে : নিয়মিত তোমাদের লেখাপড়া করা উচিত।
খ. কর্মকারকে : আমিন স্যার আমাদের ব্যাকরণ পড়ান ৷
গ. করণ কারকে : কালির লেখা সহজে মোছে না।
ঘ. সম্প্রদান কারকে : দুঃখীদের সেবা করলে, আল্লাহ খুশি হন।
ঙ. অপাদান কারকে : যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই রাত হয়।
চ. অধিকরণ কারকে : নদীর জল ঘোলাও ভাল ।
কর্তৃকারকে সকল বিভক্তির প্রয়োগ :
ক. প্রথমা বা শূন্য (০) বিভক্তি : আরিফ মাদরাসায় যায়।
খ. দ্বিতীয়া বিভক্তি : আমাকে এখনই যেতে হবে।
গ. তৃতীয়া বিভক্তি : তোমা দ্বারা এ কাজ হবে না ।
ঘ. চতুর্থী বিভক্তি : তোমাকে ভিক্ষা নেয়া মানায় না।
ঙ. পঞ্চমী বিভক্তি : আমা হতে এক কাজ হবে না।
চ. ষষ্ঠী বিভক্তি : আমার যাওয়া হবে না।
ছ. সপ্তমী বিভক্তি : পাছে লোকে কিছু বলে।