পাঠাগার স্থাপনের জন্য আবেদন চেয়ারম্যান (৩টি )

তোমার এলাকায় পাঠাগার স্থাপনের জন্য আবেদন চেয়ারম্যান

১০ই জানুয়ারি ২০২…
বরাবর
চেয়ারম্যান
শার্শা ইউনিয়ন পরিষদ
যশোর।
বিষয়: পাঠাগার স্থাপনের জন্য আবেদন।

জনাব
সবিনয় নিবেদন এই যে, আমরা যশোর জেলার শার্শা থানার অন্তর্গত বুরুজবাগান গ্রামের বাসিন্দা। এই গ্রামে শিক্ষিতের হার বেশ ভালো । কিন্তু দুঃখের বিষয় এখানে কোনো পাঠাগার নেই । সকলের মাঝে জ্ঞানের আলো বিতরণ করতে হলে স্কুলের পাশাপাশি পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তাও সর্বাধিক। পাঠাগার স্থাপন হলে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীরাও বেশ সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্ত হবে ।

এ পরিপ্রেক্ষিতে আপনার কাছে আমাদের আকুল আবেদন, আপনি আমাদের গ্রামের মানুষের কল্যাণার্থে পাঠাগার স্থাপনের বিষয়টি বিবেচনা করবেন।

নিবেদক
গ্রামবাসীদের পক্ষে মেহমুদ শিবলী
বুরুজবাগান, শার্শা, যশোর।

তোমাদের ইউনিয়নে/এলাকায়/গ্রামে একটি পাঠাগার/গ্রন্থাগার স্থাপনে আর্থিক সাহায্যের আবেদন জানিয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে একটি দরখাস্ত লেখ ।

০৫ই মার্চ ২০…..
সম্মানিত
জেলা প্রশাসক
শরীয়তপুর ।
বিষয় : গ্রন্থাগার স্থাপনের জন্য আর্থিক সাহায্যের আবেদন ।

মহোদয়
সবিনয় নিবেদন এই যে, শরীয়তপুর জেলার শ্রীনগর গ্রামটি শিক্ষাদীক্ষায় ও বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের কারণে যথেষ্ট উন্নতি লাভ করেছে । ফলে গ্রামটি একটি আদর্শ গ্রামে পরিণত হয়েছে । কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, এ গ্রামে কোনো পাঠাগার নেই । এই গ্রামের উন্নতি, সমৃদ্ধি ও শিক্ষাজীবনের মান আরও উন্নত করার লক্ষ্যে একটি পাঠাগার স্থাপন করা প্রয়োজন । এলাকার একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি পাঠাগারের জন্য প্রয়োজনীয় জমি দান করেছেন । ভবন নির্মাণ, আসবাবপত্র, বইপুস্তক, কর্মচারী ইত্যাদির জন্য বর্তমানে প্রায় তিন লক্ষ টাকার দরকার ।

এ অবস্থায় মহোদয়ের কাছে বিনীত অনুরোধ তিনি যেন শ্রীনগরে একটি পাঠাগার স্থাপনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন ।

বিনীত
গ্রামবাসীর পক্ষে আপনার বিশস্ত মিলন
শ্রীনগর, শরীয়তপুর

তোমার গ্রামে একটি পাঠাগার স্থাপনে আর্থিক সাহায্য দানের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে একখানা দরখাস্ত লেখ ।

তারিখ : ৬/৯/২০… ইং
বরাবর,
জেলা প্রশাসক
পিরোজপুর ।
বিষয় : পাঠাগার স্থাপনের জন্য আর্থিক সাহায্যের আবেদন ।

জনাব,
যথাবিহীত সম্মানপূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমরা পিরোজপুর জেলার অন্তর্গত ভাণ্ডারিয়া উপজেলা অধীনে শ্রীপুর গ্রামের নিবাসী । এ গ্রামের লোকসংখ্যা প্রায় ছয় হাজার। গ্রামে শিক্ষিতের হার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখানে একটি বড় গ্রাম্য বাজার ও নানা ছোট শিল্প কারখানা, মাদরাসা, একটি ক্লাবঘর ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান আছে। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, জ্ঞানপিপাসু ছেলে মেয়েদেরকে জ্ঞানপিপাসা মেটানোর জন্য অত্র অঞ্চলে বা তার আশেপাশে কোনো পাঠাগার নেই। ফলে জ্ঞানার্জন তথা শিল্প সাহিত্যে সময় ব্যয় করার মতো কোনো মাধ্যম নেই । গ্রামে উঠতি বয়সী যুবক ছেলেরা নানা রকম আড্ডাবাজিতে সময় নষ্ট করে। এতে কেউ কেউ বিপথগামীও হওয়ার আশঙ্কা আছে। তাই গ্রামে একটি সাধারণ পাঠাগার স্থাপনের একান্ত প্রয়োজন হয়ে পড়েছে । ইতঃপূর্বে এ ব্যাপারে কয়েকবার আবেদন-নিবেদন করেও কোনো প্রকার সাড়া পাওয়া যায়নি।

অতএব, মহোদয়ের কাছে সবিনয় অনুরোধ, এই গ্রামের বাজারে একটি পাঠাগার স্থাপনের জন্য কমপক্ষে পঞ্চাশ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান প্রদান করে এলাকাবাসীকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করবেন ।

বিনীত
আবিদুর রহমান শ্রীপুর গ্রামবাসীর পক্ষে।

আমার মূল লক্ষ্য একটাই (Sikkhagar-শিক্ষাগার) ওয়েবসাইটের হাত ধরে “শিক্ষা হবে উন্মুক্ত ও বাণিজ্যমুক্ত”। এই প্লাটফর্মে থাকবে একাডেমিক প্রস্তুতি, ভর্তি প্রস্তুতি, চাকরি প্রস্তুতি, স্পেশাল স্কিল এবং ধর্মীয় শিক্ষাসহ নানাবিধ বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের সুবর্ণ সুযোগ।

Leave a Comment

error: Content is protected !!