আমার মা রচনা - ১
সূচনা :
পৃথিবীতে সবচেয়ে আপনজন হলেন 'মা'। শিশুকাল থেকে শৈশব পর্যন্ত সন্তানকে লালন-পালন, শিক্ষা দীক্ষায় মানুষ করে তোলার পেছনে মায়ের ভূমিকা অনন্য। মা সম্পর্কে নেপোলিয়ন বলেন-“আমাকে একটা শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের শিক্ষিত জাতি দেব।” এ কথার মধ্যেই নিহিত রয়েছে আমাদের জীবনে মায়ের গুরুত্ব।
মায়ের গুরুত্ব :
আমার প্রিয় ব্যক্তিত্ব আমার মা। মাকে আমি খুব ভালোবাসি। মা প্রতিদিন আমার সব ধরনের খোঁজ- খবর রাখেন। সময়মতো খাওয়া, লেখাপড়ার প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখা আমার মা-ছাড়া অন্য কেউ করেন না। মা আমাকে যেভাবে শিক্ষা দেন আমি সেভাবেই তাঁর পথ অনুকরণ করি। মায়ের আদর্শ শিক্ষাই আমাকে সমাজে মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করেছে।
শিশু ও মা :
শিশু ও মা এক নিবিড় বন্ধনে গাঁথা মালা। অবুঝ শিশুর পরম প্রিয় বন্ধু হলেন মা। শিশুর বিকাশে মায়ের ভূমিকা অনন্য। মায়ের বুকে শিশু সবচেয়ে নিরাপদ। সব ধরনের বিপদ আপদে মা সর্বক্ষণ পাশে থাকেন। আমাকে যিনি প্রথম পাঠ দান করেন তিনি হলেন আমার মা ৷
আরও পড়ুন :- আমার বাবা - বাংলা রচনা
মায়ের প্রভাব :
সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হলে মায়ের বিকল্প নেই। মা ভোর থেকে রাত পর্যন্ত সন্তানের যে যত্ন নেন তা অন্য কেউ পারে না। সময়মতো খাওয়া, স্কুলে যাওয়া, বিশ্রাম নেয়া এ বিষয়গুলো মা প্রতিনিয়ত তদারকি করেন। আর এ কারণেই একটি সন্তান সমাজে মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়। কাজেই আমরা যেন মায়ের কথামতো পথ চলি ।
উপসংহার :
মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। পৃথিবীতে মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই। মাকে যেন আমরা কোনোরূপ কষ্ট না দেই। বড় হয়ে আমরা সবাই মায়ের মুখ উজ্জ্বল করব। মায়ের আদর থেকে আমরা যেন কেউ বঞ্চিত না হই ।
আমার মা রচনা - ২
সূচনা :
মায়ের অবদান :
আরও পড়ুন :- মাতা পিতার প্রতি কর্তব্য - রচনা ২০০ শব্দের । এবং class 3, 4, 5
সুখে-দুঃখে মা :
মায়ের প্রতি আমার কর্তব্য :
উপসংহার :
আপনার পছন্দ হতে পারে এমন আরও পোস্টের তালিকা